এক্সপায়ার্ড ডোমেইন কেনার আগে কি কি বিষয় দেখতে হবে?
এক্সপায়ার্ড ডোমেইন নিয়ে আর্টিকেল আরও অনেক আগেই পাওয়ার হক রাখেন আপনারা। কিন্তু নানা দিক চিন্তা করে লিখা হয়নি। সবসময়েই ভাবতাম, আর্টিকেল লিখলে বেশিরভাগ মানুষই এইদিকে ঝুকতে চাইবে। তাতে করে কেউ কেউ লাভবান হলেও সঠিক অভিজ্ঞতা না থাকার কারণে অনেকেই ভুল করতে পারে।
আর কেউ ভুল করুক, তা আমি চাইনা। তারপরেও ঠিক যে যে বিষয় গুলো দেখে এক্সপায়ার্ড ডোমেইন কিনতে হবে, তার সবগুলোই আমি তুলে ধরবো। প্রতিটি বিষয়ই গুরুত্বপূর্ণ, এর কোন ১টি যদি নেগেটিভ হয়, বাকিগুলো সব পজিটিভ হলেও সেটা এড়িয়ে যেতে হবে।
কিছু স্পর্ষকাতর বিষয় আমি ইচ্ছাকৃতভাবে এড়িয়ে যাবো, এতে আমার ব্যক্তিগত কোন স্বার্থ জড়িত নেই, কিন্তু আপনাদের জন্যে বিষয়টা কিছুটা কঠিন করে দেয়া আরকি। বলতে পারেন, একটা ফিল্টারিং প্রসেস। এই আর্টিকেলের পাশাপাশি গুগল ঘেটে পড়াশোনা করলেই ফিল্টারটি পার করতে পারবেন আপনি।
আপনি সফল হন, সেটাই আমার কাম্য। কিন্তু ছোট্ট কিছু ফিল্টারিং প্রসেসের কারণে যদি সফলতার সম্ভাবনা বাড়ে এবং ভুল ডোমেইন সিলেক্ট করার ব্যার্থতা কমে তাতে ক্ষতি নেই, বরং লাভ আছে।
কি কি বিষয় মাথায় রেখে ডোমেইন চেক করতে হবে, তা বলার আগে কোথায় কোথায় ডোমেইন পাওয়া যাবে তা জানিয়ে নেই।
তো খেলা শুরু হোক...
এক্সপায়ার্ড ডোমেইন কোথায় পাবো?
গোড্যাডি অকশনস
এখানে ফ্রিতে আপনি ডোমেইন দেখতে পারলেও ডোমেইনে বিড করার জন্যে অকশনস এ অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। সবচেয়ে বেশি ডোমেইন সংখ্যা নিয়ে খুব সম্ভবত গোড্যাডিই অকশন করে। আমার ধারণা ভুল হতে পারে। কেউ সঠিক তথ্য জেনে থাকলে জানাতে পারেন।
এখানে ভালো ডোমেইন যেমন আছে, খারাপ ডোমেইনও আছে। আপনাকে সবকিছু চেক করে নিয়ে এরপর বিড করার সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আর্টিকেল পড়তে থাকুন, সেগুলো কি কি তা জানতে পারবেন।
গোড্যাডিতে অনেক ডোমেইনের অকশন দীর্ঘদিন যাবত চলে। যদি কোন ডোমেইন এর অকশন শেষ হওয়ার আগে অনেক দিন বাকি থাকে তাহলে সরাসরি বিড না করে দিয়ে, ওয়াচ লিস্টে রাখতে হবে।
আপনি ডোমেইন নিয়মিত চেক করবেন, কেউ বিড করলো কিনা, করলে কতো করলে সেটা জানতে পারবেন। একদম যেদিন বিক্রি হয়ে যাবে সেইদিন অনুযায়ী হায়েস্ট এমাউন্ট বিড করলেই সেটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। আগে বিড করলে অন্যরাও বিড করবে, অযথা ডোমেইনের প্রাইস বাড়বে।
ExpiredDomains.net
দুনিয়ার কতো শতো এক্সপায়ার্ড ডোমেইন যে এদের ডাটাবেজে থাকে সেটা একেবারে অকল্পনীয় ব্যাপার। অলরেডি এক্সপায়ার্ড হয়ে আছে এমন ডোমেইন থেকে শুরু করে এক্সপায়ারিং, অকশনে থাকা ডোমেইনও দেখা যায়।
ওদের শক্তিশালী ফিল্টারিং সুবিধাও আছে, যেটা ব্যবহার করে বিভিন্ন বিষয় দিয়ে ফিল্টার করে ডোমেইন বের করা সম্ভব।
Domcop
পুরাতন ডোমেইন খুঁজে বের করার জন্যে ডমকপ বেশ ভালো একটা টুল, ফ্রিতে এর ব্যবহার খুবই সীমিত আকারে করা যাবে। গুরু প্ল্যান নিয়ে নিলে বিভিন্ন সাইট থেকে অকশন, ব্যাকওয়ার্ড, এক্সপায়ার্ড ইত্যাদি ডোমেইনের তালিকা দেখতে পারবেন এবং ফিল্টারিং করতে পারবেন।
Expireddomains.net এর মতো বিশাল ডাটাবেইজ না হওয়ায় ডমকপের ফিল্টারিং প্রসেস তুলনামূলক অনেক সহজ এবং সাবলীল।
ডমকপের নিজস্ব স্ক্র্যাপার আছে, যা দিয়ে ডোমেইন স্ক্র্যাপিং করা সম্ভব। এছাড়া ফ্রেশড্রপ, প্রিমিয়াম ড্রপস ইত্যাদি সাইটও ডমকপের মতোই।
ডোমেইন স্ক্র্যাপিং
বিভিন্ন রকমের স্ক্র্যাপার ব্যবহার করে পুরাতন ডোমেইন খুঁজে বের করা সম্ভব। শখের বশে যারা একটা দুইটা ডোমেইন নিয়ে কাজ করতে চান তাদের জন্যে মোটেও এই পদ্ধতি না।
কারণ এটি ব্যায়সাপেক্ষ বিষয়।
ডোমেইন হান্টার গ্যাদারার, ডমকপ, স্ক্র্যাপবক্স ইত্যাদির মাধ্যমে ডোমেইন স্ক্র্যাপিং করা যায়। এর জন্যে যথেষ্ট রিসোর্সের প্রয়োজন আছে।
অন্যান্য
নেইমজেট, নেইমসিলোসহ নানা নামে সাইট আছে, যাদের মাধ্যমে এক্সপায়ার্ড ডোমেইন খুঁজে বের করা সম্ভব। এ ব্যাপারে গুগল আপনার বিশ্বস্ত বন্ধু... 😉
এক্সপায়ার্ড ডোমেইনতো পাওয়া গেলো, এবার সেগুলোকে কষ্টি পাথরে ঘষার পালা।
প্রতিটা ঘষাই গুরুত্বপূর্ণ, প্রথম ঘষা অ্যাঙ্কর প্রোফাইলের।
অ্যাংকর প্রোফাইল
অ্যাংকর টেক্সট প্রোফাইল কি জিনিস, ইহা খায় না মাথায় দেয় যদি জেনে না থাকেন তাহলে জেনে নিন তাহলে নিচের ছবিটি দেখুন।
উপরের ছবিতে একটা লিংক আছে, এই লিঙ্কটা যে লেখার মধ্যে আছে অর্থাৎ যে লেখায় ক্লিক করলে উক্ত লিংকে যাবে সেটাই অ্যাংকর টেক্সট।
এখানে "আর্টিকেলের মান কিভাবে যাচাই করবেন" এটি অ্যাংকর টেক্সট। এরকম কি কি অ্যাংকর এ সাইট ব্যাকলিংক পেয়েছে সেটাই মূলত অ্যাংকর প্রোফাইল।
পুরাতন ডোমেইন চেক করার আগে সবার আগে এটিই চেক করতে হবে। কারণ অন্য কোন কিছুতে না দেখেই শুধুমাত্র অ্যাংকর প্রোফাইলের দিকে নজড় দিয়েই ডোমেইনটি স্প্যামি কিনা সেটা নিশ্চিত হয়ে যাওয়া যাবে। স্প্যামি কিনা নিশ্চিত হওয়া গেলেও ভালো কিনা সেটার নিশ্চয়তার জন্যে পরবর্তী বিষয়গুলোও গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যাংকর প্রোফাইল আমি দুইভাবে চেক করি, ম্যাজেস্টিক আর Ahrefs। তবে বেশিরভাগ সময়েই ম্যাজেস্টিক দিয়ে চেক করি। দুইটা টুল দিয়ে চেক করে নেয়াই উত্তম।
অ্যাংকর প্রোফাইলে যদি জাপানি/চাইনিজ ভাষার অ্যাংকর থাকে তাহলে নিশ্চিত ভাবেই ধরে নিতে পারেন যে সেটি একটি জাপানিজ পিবিএন ছিল পূর্বে। নিচে যে অ্যাংকর টেক্সট প্রোফাইল দেওয়া আছে।
এরকম থাকলে যতোই আবেগ আসুক, এই ডোমেইন নেয়া যাবেনা এবং এই ডোমেইনের আর কিছু চেক করারও প্রয়োজনীয়তাও পরবেনা।
এছাড়া, অ্যাগ্রেসিভ অ্যাংকর প্রোফাইল থাকলেও আমি এভয়েড করবো সেই ডোমেইন। নিচের ছবিতে কিওয়ার্ড অ্যাগ্রেসিভ অ্যাংকর প্রোফাইল আছে । । এরকম ডোমেইনেরও আর কিছু চেক না করে সরাসরি বাদ দিয়ে দিবেন।
আর নিচের ছবিতে একটি সঠিক এবং দারুণ অ্যাংকর প্রোফাইল দেখা যাচ্ছে। এখানে কনজিউমার রিপোর্ট একটি ব্র্যান্ড নেইম এবং সবগুলো অ্যাংকর টেক্সটই একে ঘিরে।
এরকম অ্যাংকর প্রোফাইল থাকলে সেটা নির্দ্বিধায় একটা পজিটিভ সাইন প্রকাশ করবে। তবে এটা দেখেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়া যাবে। প্রথম ধাপ পার হলাম আমরা কেবল। এরপর আমাদের আরও কয়েকটি ধাপে যেতে হবে।
ব্যাকলিংক
অ্যাংকর প্রোফাইল যদি ঠিক ঠাক থাকে, এবার আপনাকে দেখতে হবে সাইটের ব্যাকলিংকগুলো। অল্প কিছু ব্যাকলিংক দেখেই সাইট কিনে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়া যাবেনা, যদি সাইটের ২০-৩০টা ব্যাকলিংক থাকে তাহলে অবশ্যই সবগুলো ব্যাকলিংক ওপেন করে করে চেক করতে হবে।
আমি ১০০ ব্যাকলিংক থাকলেও তার প্রতিটি ওপেন করে দেখার পক্ষে যে কোনটা কি রকম ব্যাকলিংক, কেমন ওয়েবসাইট এর কোন জায়গা থেকে এসেছে।
ব্যাকলিংক ম্যানুয়ালি হাতে সব চেক করে নিলে আপনি মোটামোটি নিশ্চিত হতে পারবেন পুরোপুরি অবস্থা সম্পর্কে। যদি ব্যাকলিংক সংখ্যা আরও বেশি হয় সেক্ষেত্রে অন্তত সর্বোচ্চ সংখ্যক চেক করার ট্রায় করবেন। আর অভিজ্ঞতা থাকলে শুধু চোখ বুলালেই বুঝতে পারার কথা।
অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে ভালো ব্যাকলিংক এবং খারাপ ব্যাকলিংক আমি কিভাবে বুঝবো। যদি এমন প্রশ্ন আপনার মনে এসে থাকে আমি আপনাকে বিনীত অনুরোধ করবো আপনি এক্সপায়ার্ড ডোমেইন এখনই কিনবেন না। আপনার আরও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন আছে। এখন নিজে দেখে বুঝতে না পারলে ভুল করে বসবেন।
সাধারণত কমেন্ট ব্যাকলিংক, প্রোফাইল ব্যাকলিংক, সাইডবার ব্যাকলিংক, ফুটার লিংক জাতীয় লিংক এর আধিক্য থাকলে আমি সেই ডোমেইন না নেয়ার পক্ষে। কারণ এইটুকুতে গেস করা যায় ডোমেইনটা খুব একটা উপকারী হবেনা।
অনেককেই দেখি এক্সপায়ার্ড ডোমেইন নিতে চান, কিন্তু ওয়েবসাইটের কোন ব্যাকলিংক নেই বলে জানান। এরকম কিছুর পেছনে কোনো যুক্তি নেই। এক্সপায়ার্ড ডোমেইনের মূল বিষয়ই ব্যাকলিংক, যদি এই ব্যাকলিংকই না থাকে, যে উপকার পাওয়ার আশা করছেন, সেটা পাবেন না।
ওয়েব আর্কাইভ হিস্টোরি
ওয়েব আর্কাইভে কম-বেশি সব ওয়েবসাইটেরই ইতিহাস দেখতে পাওয়া যায়। এক্সপায়ার্ড ডোমেইন কেনার পূর্বে ওয়েব আর্কাইভে যতোগুলো সময়ের হিস্টোরি আছে প্রতিটা সময় চেক করে নিতে হবে।
অনেকের অভ্যাস আছে ১-২টা সময়ের হিস্টোরি চেক করেই ডোমেইন কিনতে চায়, এটা আত্মঘাতী বিষয়।অবশ্যই সবগুলো সময় চেক করতে হবে। কারণ এর মধ্যে যে কোনো একটা সময়ে হয়তো কয়েক মাসের জন্যে হলেও সাইটকে পিবিএন হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে বা কোন এডাল্ট জাতীয় কিছু থেকে থাকতে পারে।
যদি কোন এক্সপায়ার্ড ডোমেইনের হিস্টোরি এখানে দেখা না যায় আমি একদম স্ট্রেইট কাটভাবে সেই ডোমেইন বাদ দিয়ে দিবো। ডোমেইন একটা ইনভেস্টমেন্ট। এখানে ভুল করলে সেই ভুলের মাসুল গুনতে হবে পুরোটা সময়। Screenshots.com ও ব্যবহার করতে পারেন ওয়েব আর্কাইভ এর পাশাপাশি।
হোস্টিং হিস্টোরি
আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস, সাধারণত এটা চেক না করলেও ভুল করার সম্ভাবনা থাকেনা উপরের ৩টা চেক সঠিক হলে। তারপরেও সব দিক থেকে নিশ্চয়তা পেতে ওয়েবসাইটের হোস্টিং হিস্টোরি চেক করতে হবে।
ডোমেইনটুলস ওয়েবসাইট এর হোস্টিং হিস্টোরি সম্পর্কিত সবচেয়ে দারুণ এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য দেয়। কিন্তু সেজন্যে পেমেন্ট করতে হবে।
তবে কমপ্লিট ডিএনএস এর মাধ্যোমেও চেক করা যাবে, তবে এতে সব সাইটের সকল ডাটা নেই।
হোস্টিং হিস্টোরি চেক করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে করে ওয়েবসাইট এর ইতিহাস সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হতে পারেন। ধরুণ ওয়েব আর্কাইভে একটা ওয়েবসাইটের হিস্টোরি আছে কিন্তু মাঝে ২ বছরের কোন হিস্টোরি নেই এবং ঠিক সেই সময়টাতেই খুব সস্তা (যেমন ১ ডলার থার্ড ক্লাস হোস্টিং) সাইটে হোস্ট করা থাকে তাহলে ধারণা করে নিতে পারেন ঐ সময়ে *হয়তোবা* পিবিএন বা তেমন কিছু হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
উপরোক্ত সবকিছুই ঠিকঠাক থাকলে ডোমেইনটি আপনি নিতে পারেন এবং আপনার জন্যে ব্যবহার করতে পারেন।
DA/PA, TF/CF দেখবোনা?
অনেকেই বলেন "এই ডোমেইনের ডিএ এতো, পিএ এতো, এটা কি নেওয়া যাবে?"। যার মনে এরকম প্রশ্ন উদয় হয়, তিনি আরও সময় নিন। এখনই এক্সপায়ার্ড ডোমেইন আপনার জন্যে না।
ডিএ বা ডোমেইন অথোরিটি এবং পিএ বা পেইজ অথোরিটি - এক্সপায়ার্ড ডোমেইন নির্বাচনের ক্ষেত্রে এগুলো বুলশিট মেট্রিক্স। একটা ডোমেইনের ডিএ হতে পারে ৫০ কিন্তু এর লিংক প্রোফাইল হতে পারে পৃথিবীর সবচেয়ে জঘন্য। আবার একটা ডোমেইন একদম পিওর জেমস, কিন্তু সেটার ডিএ হয়তো ২০ ও না।
স্প্যাম স্কোর আরেকটা ফালতু মেট্রিক্স। স্প্যামিং করে শেষ করে ফেলা সাইটে কোন স্প্যাম স্কোর নেই কিন্তু গুগলেও স্প্যাম স্কোর ২ থাকে 😛 #একেমনবিচার?
সিএফ বা সাইটেশন ফ্লো, এটাও দেখার দরকার নেই।
টিএফ বা ট্রাস্ট ফ্লো এটা দেখতে পারেন। যদি ব্যাকলিংক সংখ্যা কম হয় এবং টিএফ বেশি হয় তাতে আবেগ আপ্লূত হয়ে যাবেন না। এটা আহামরি কিছু না। অল্প ব্যাকলিংক থাকলে, কয়েকটা ভালো লিংকেই টিএফ বেড়ে যেতে পারে। ব্যাকলিংক সংখ্যা যদি অনেক হয় এবং টিএফ তুলনামূলক বেশি হয় তাহলে সেটা আশাব্যঞ্জক। তারপরেও ১-২টা ডোমেইনের জন্যে এসব মেট্রিক্স দেখে নির্বাচন করবেন না। ব্যাকলিংক প্রোফাইল এবং হিস্টোরিই মুল জিনিস।
ব্যাকলিংক প্রোফাইল যতো সমৃদ্ধ ততো ভালো ডোমেইন।
ডিএ/পিএ বা টিএফ/সিএফ ধুয়ে পানি খাওয়া যাবেনা। তবে যদি শতশত ডোমেইন এর মধ্যে আপনাকে ফিল্টারিং করে প্রসেস করতে হয় সেক্ষেত্রে ট্রাস্ট ফ্লো দিয়ে বেসিক ফিল্টারিং করতে পারেন।
অ্যাংকর প্রোফাইল সেকশনে স্প্যামি অ্যাংকর এ যে সাইট এর ডাটা দিয়েছিলাম সেই সাইটের মজ এবং ম্যাজেস্টিক ডাটা নিচে দিলাম। আমার কথার সাথে মিলিয়ে নিন।
যারা নতুন শুরু করছেন বা পুরোনো হলেও পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা নেই তারা এক্সপায়ার্ড ডোমেইন থেকে দূরে থাকবেন। কারণ এখানে ভুল করার যথেষ্ট সুযোগ হয়েছিল। আমারও যে এই প্রসেসে ভুল হয়নি কখনো এমন না। আমারও ভুল হয়েছে। তাই সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রেখেই কাজ করি এবং সবাইকে করতে বলি।
এক্সপায়ার্ড ডোমেইন নিয়ে আর্টিকেল লিখলে অনেকেই আগ্রহী হবে কিন্তু ভুলও করবে। এই ভুল করবে ভেবে ভেবেই আর্টিকেল লিখিনি এটা নিয়ে কখনো। আজ লিখে ফেললাম।
আরও কিছু রিসোর্স -